নভেল করোনাভাইরাসে (কভিড-১৯) আক্রান্ত হয়ে বিশ্বব্যাপী মৃত্যুর সংখ্যা ২১ লাখ পার হয়েছে। আক্রান্তের সংখ্যা ১০ কোটির কাছাকাছি। অনেকগুলো দেশে করোনাভাইরাসের নতুন স্ট্রেইন ছড়িয়ে পড়েছে। একইসঙ্গে চলছে শীতকাল। ফলে সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ
শপথ নিয়েই পুরোদমে কাজ শুরু করে দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। বৃহস্পতিবার প্রথম দিনই পুরোটা সময় অফিসে ছিলেন তিনি। শুরুতেই করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় জাতীয় কৌশল নির্ধারণের দিকে মনোযোগ দেন মার্কিন
করোনাভাইরাস প্রতিরোধে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার বহুল আলোচিত টিকা দেয়া শুরু করলো যুক্তরাজ্য। সোমবার বাংলাদেশ সময় বিকেলে প্রথম ব্যক্তি হিসেবে এক ডায়ালাইসিস রোগী এ টিকা গ্রহণ করেন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানায়, স্থানীয় সকাল
বাজারে আসা করোনার টিকার ন্যায্যভাবে বণ্টনের জন্য সব দেশের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। ডব্লিউএইচওর মহাপরিচালক টেড্রোস আধানম গেবরিয়াসুস বুধবার এক ভিডিওবার্তায় এ আহ্বান জানান। খবর রয়টার্সের। চীনে
ফাইজার-বায়োএনটেকের ভ্যাকসিনে ধারণার চেয়ে বেশি অ্যালার্জিজনিত পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিনের অপারেশন ওয়ার্প স্পিড কর্মসূচির প্রধান বৈজ্ঞানিক উপদেষ্টা ড. মনসেফ স্লাওই। গত মঙ্গলবার ভ্যাকসিনের অ্যালার্জিজনিত পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
যুক্তরাজ্যে সংক্রমিত হওয়া করোনাভাইরাসের নতুন স্ট্রেইনে বা ধরনে আক্রান্ত হয়ে আগামী বছর দেশটিতে মৃত্যুর সংখ্যা বাড়তে পারে বলে এক জরিপে ওঠে এসেছে। ব্লুমবার্গের বরাত দিয়ে এনডিটিভি বৃহস্পতিবার জানায়, লন্ডন স্কুল
নভেল করোনাভাইরাস (কভিড-১৯) প্রতিরোধে এবার লাতিন আমেরিকায় গণ টিকাদান শুরু হয়েছে। মেক্সিকোর একজন নার্স প্রথম টিকা নেন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানায়, মহামারিতে বিপর্যস্ত অঞ্চলটিতে শুরুতে টিকা পেল মেক্সিকো, কোস্টারিকা ও
কয়েক মাসের আলোচনা শেষে ব্রেক্সিট পরবর্তীতে বাণিজ্য চুক্তিতে সম্মত হয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও যুক্তরাজ্য। ডয়চে ভেলে জানায়, এখন যুক্তরাজ্য ও ইইউ সদস্য রাষ্ট্রসমূহের পার্লামেন্টে এই চুক্তির পাস হওয়ার অপেক্ষা। ব্রিটিশ
করোনাভাইরাসের (কভিড-১৯) দ্বিতীয় ঢেউয়ে যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক সংক্রমণের পাশাপাশি মৃত্যুর মিছিলও দীর্ঘায়িত হচ্ছে। দেশটিতে ফের একদিনে তিন হাজারের বেশি মৃত্যু হয়েছে। বাংলাদেশ সময় বুধবার সকালে ওয়ার্ল্ডো মিটারের তথ্য অনুযায়ী, ২৪ ঘণ্টায়
কোভিড-১৯ মহামারী বিশ্বময় ছড়ানোর জন্য চীনকে দায়ী করে আসছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এবার সেই দাবিকে আরও জোরালো করেছেন তিনি।বলেছেন, উহান ইনস্টিটিউট অব ভাইরোলজি থেকেই বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে কোভিড১৯।এর সপক্ষে