করোনাভাইরাস যখন অব্যাহতভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ছড়িয়ে পড়ছে, তখন অর্থনীতিকে ফের সচল করতে গভর্নরদের নির্দেশনা দিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ‘যুক্তরাষ্ট্রকে ফের সচল করার’ পরামর্শে তিন স্তরের পরিকল্পনা নিয়ে এলেন তিনি, যাতে
বিশ্বব্যাপী চলমান করোনাভাইরাসের মহামারীর মধ্যে সৃষ্ট সামাজিক অস্থিরতা ঠেকাতে ব্যাপকভাবে কর্মসংস্থান সৃষ্টির সুপারিশ করেছে আন্তর্জাতিক অর্থ তহবিল (আইএমএফ)। এজন্য সরকারি ব্যয় বাড়াতে হবে ব্যাপকভাবে। প্রয়োজন হলে অভ্যন্তরীণ ঋণের পাশাপাশি বৈদেশিক
প্রাণঘাতী নভেল করোনাভাইরাসের উৎপত্তি চীনের হুবেই প্রদেশের উহানের ল্যাবে হয়েছিল কিনা সেটি জানতে তদন্ত শুরু করেছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা ও জাতীয় নিরাপত্তা সংস্থার কর্মকর্তারা। তবে এই ভাইরাসটি উহানের সামুদ্রিক খাবারের
বৈশ্বিক মহামারীর এই সময়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাকে ডোনাল্ড ট্রাম্পের অনুদান বন্ধ করার সিদ্ধান্তকে বিপজ্জনক বলে মন্তব্য করেছেন বিল গেটস। গেটস টুইটে বলেন, ‘তাদের কাজের জন্য কভিড-১৯ ধীরে ধীরে ছড়াচ্ছে। কোনো
সারা বিশ্বে মহামারীতে ছড়িয়ে পড়া করোনাভাইরাস নিয়ে আতঙ্কে আছে ইউরোপ-আমেরিকার মতো উন্নত দেশগুলো।এসব দেশগুলোতে মৃত্যুর হার বিশ্বের অন্যান্য দেশের তুলনায় অনেক বেশি। করোনার এ মহামারী ঠেকাতে ইতিমধ্যেই অনেক দেশ টিকা
প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে (কভিড-১৯) মহামারীর কারণে এই বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে এসে আগামী তিন মাসের মধ্যে সাড়ে ১৯ কোটি মানুষ তাদের পূর্ণকালীন চাকরি হারাতে যাচ্ছে। আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও) একটি প্রতিবেদনে এমন
যুক্তরাজ্যের জাতীয় স্বাস্থ্য সেবাদানকারী (এনএইচএস) স্বাস্থ্যকর্মীদের মধ্যে যারা করোনা পরীক্ষা করিয়েছেন তাদের মধ্যে এক তৃতীয়াংশ আক্রান্ত।সরকারের দেয়া তথ্যের বরাত দিয়ে সিএনএন এ খবর জানায়। সোমবার প্রকাশিত ওই তথ্যে দেখা যায়,
নোভেল করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে যুক্তরাষ্ট্রে মৃত্যুর সংখ্যা ২৩ হাজার ছড়িয়েছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের হিসাবে এমন তথ্য পাওয়া গেছে। কর্মকর্তারা বলেন, সবচেয়ে খারাপ সময় পার হয়ে যাচ্ছে। চলতি সপ্তাহে এই মহামারী
করোনা সংকটকালে সারাবিশ্বে প্রয়োজনের তুলনায় ৫০ লাখ ৯০ হাজারেরও বেশিসংখ্যক নার্স কম আছেন বলে জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। সম্প্রতি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
করোনাভাইরাস মহামারীতে আক্রান্ত দেশগুলোকে হুশিয়ারি করে আগেভাগেই লকডাউনসহ বিধিনিষেধ উঠিয়ে নেয়ার ক্ষেত্রে সতর্ক হতে বলেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। আফ্রিকায় যার প্রভাব পড়তে শুরু করেছে বলেও সংস্থাটি সতর্কবার্তা দিয়েছে।-খবর বিবিসি ও