গত প্রায় এক বছরে করোনা মহামারির প্রাদুর্ভাবে দেশের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড বাধাগ্রস্ত হওয়ায় মানুষের আয় কমে গেছে, যা দারিদ্র্যের হারকে প্রভাবিত করেছে। এ সময়ে একাধিক বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান পরিচালিত জরিপে দেশে
শুধু নারী নয় প্রতিটি মানুষকেই ডিজিটাল নিরাপত্তা দিতে দেশে তৈরি হয় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন। যা ২০১৮ সালের অক্টোবরে প্রণীত হয়। প্রণয়নের শুরু থেকেই আইনটি নিয়ে শুরু হয় ব্যাপক তোলপাড়। ডিজিটাল
অভাব মানুষকে পাপের পথে পরিচালিত করে। তাইতো বিশ্বনবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মানুষকে ক্ষুধার যন্ত্রণা ও অভাব থেকে বেঁচে থাকতে কর্মমূখী হওয়ার উপদেশ ও উৎসাহ প্রদান করেছেন। কোন কাজকে ছোট
বিশ্বব্যাপী চলছে এক ক্ষুদ্র অনুজীব করোনাভাইরাসের তাণ্ডবলীলা। এ পর্যন্ত বিশ্বে আক্রান্ত হয়েছে বত্রিশ লক্ষাধিক মানুষ এবং প্রাণ হারিয়েছে দুই লক্ষাধিক মানুষ । বাংলাদেশেও আক্রান্ত হয়েছে ৭ হাজার ১ শ’ ৩
সাহায্যের নামে কৃষকের ক্ষেতের কাঁচা ধান কাটা, একটু ফটোসেশনের নামে ফসল নষ্ট করা এর চেয়ে নির্লজ্জ বিষয় হতে পারেনা বলে মনে করছেন লেখক ও গবেষক সৈয়দ আবুল মকসুদ। তিনি মানবজমিনকে
বিদেশীরা ঢাকা ছাড়ছেন। এরমধ্যে রয়েছেন শতাধিক কূটনীতিকও। এনিয়ে আজ শীর্ষস্থানীয় ট্যাবলেড দৈনিক মানবজমিন একটি লেখা প্রকাশ করেছে। লিখেছেন সম্পাদক মতিউর রহমান। পাঠকদের জন্য তা তুলে ধরা হলো: উড়োজাহাজ ভর্তি করে
নভেল করোনাভাইরাসের কারণে সৃষ্ট বর্তমান দুর্যোগ সম্পর্কে জনসাধারণ প্রতিদিনের তথ্য জানতে চায়। আর জনগণের তথ্যের এই চাহিদা মেটাতে রোগ সংক্রমণের ঝুঁকির মধ্যেও দিন-রাত কাজ করে যাচ্ছেন সাংবাদিকরা। এজন্যে অবশ্যই তারা
হাজারো উন্নয়ন-অগ্রগতির পরও এখনো বাংলাদেশ অনেক খাতেই দুর্বল অবকাঠামোর চাপ পুরোপুরি কাটিয়ে উঠতে পারেনি। শিক্ষাখাত এক্ষেত্রে অন্যতম। অদূরদর্শী শিক্ষাব্যবস্থা ও দুর্বল সিলেবাস এবং সিলেবাসের পাঠের সঙ্গে পেশাগত সুযোগ-সুবিধার সামঞ্জস্য না
প্রাক-প্রাথমিক থেকে উচ্চশিক্ষা। সব ধরনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ। এ ছুটিতে বাইরে যাওয়াও বারণ! ফলে ঘরবন্দি শিক্ষার্থীরা। কয়েক দফা বেড়ে ছুটি ছুঁয়েছে ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে কবে নাগাদ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলবে, বলতে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ছাত্রের করোনা হয়েছে কেবল এই ধারণার কারণে একের পর এক হাসপাতাল তার চিকিৎসা দিতে অসম্মতি জানিয়েছে। এইরকম ঘটনা এটিই প্রম না। প্রিন্ট, ইলেকট্রনিক ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম
