নাইজেরিয়ার কয়েকটি গ্রামে মোটরবাইকে করে হামলা চালিয়েছে বন্দুকধারীরা। সোমবার সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এতে এখনো পর্যন্ত ১৩৭ জনের প্রাণ গেছে।
আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত কয়েক বছরের মধ্যে দেশটিতে এটিই সবচেয়ে বড় হামলা।
স্থানীয় প্রশাসন বলছে, মালি সীমান্তের কয়েকটি গ্রামে যা পেয়েছে তাতেই গুলি চালিয়েছে বন্দুকধারীরা।
পৃথিবীর অন্যতম দরিদ্র দেশ নাইজেরিয়ায় ধর্মান্ধতা যেমন গ্রাস করছে, তেমনি সন্ত্রাসবাদও মাথাচাড়া দিয়েছে কয়েক বছরে।
রবিবার অন্তত তিনটি গ্রামে হামলা চালানো হয়। গ্রামগুলো তাহোয়া অঞ্চলে অবস্থিত। এই অঞ্চলে জঙ্গিগোষ্টী আল-কায়েদার প্রভাব অনেক বেশি।
অঞ্চলটি জুড়ে ইসলামি জঙ্গি সংগঠনগুলোর হামলা বেড়েই চলেছে। দশক ধরে চলতে থাকা এ সহিংসতায় হাজার হাজার মানুষ মারা গেছে। বাড়ি-ঘর ছেড়ে পালিয়েছে ২০ লাখের বেশি মানুষ।
এর আগে গত সপ্তাহে দেশটির উত্তর-পূর্বাঞ্চলের বোর্নো রাজ্যে সামরিক বাহিনীর গাড়িতে জঙ্গিদের অতর্কিত হামলায় ১৯ সেনা নিহত হন।
গুদুমবালি এলাকার কাছে লেক চাদ অঞ্চলে ইসলামিক স্টেট ওয়েস্ট আফ্রিকা প্রভিন্সের (আইএসডব্লিউএপি) জঙ্গিরা এই হামলা চালায়।
২০১৬ সালে বোকো হারাম থেকে আলাদা হয় আইএসডব্লিউএপি। সেনাবাহিনীকে লক্ষ্য করে প্রায়ই হামলা চালায় এই জঙ্গি দল।
স্থানীয় প্রশাসন বলছে, মালি সীমান্তের কয়েকটি গ্রামে যা পেয়েছে তাতেই গুলি চালিয়েছে বন্দুকধারীরা। পৃথিবীর অন্যতম দরিদ্র দেশ নাইজেরিয়ায় ধর্মান্ধতা যেমন গ্রাস করছে, তেমনি সন্ত্রাসবাদও মাথাচাড়া দিয়েছে কয়েক বছরে। রবিবার অন্তত তিনটি গ্রামে হামলা চালানো হয়। গ্রামগুলো তাহোয়া অঞ্চলে অবস্থিত। এই অঞ্চলে জঙ্গিগোষ্টী আল-কায়েদার প্রভাব অনেক বেশি।